*

দিগদর্শন ওয়েব ডেস্ক: সাতবছর বয়সী এক শিশু ওড়িশা থেকে পশ্চিমবাংলায় আসে শ্বাসকষ্ট ওর হৃদ স্পন্দনের সমস্যা নিয় হাওড়ার নারায়ণা হাসপতালে আসে সুস্থতার আশা নিয়ে।haslaatalweu এক অভিজ্ঞ দল বিভিন্ন ধরণের অত্যাধুন রোগ নির্ণয় প্রযুক্তি যেমন সিটি অ্যাঞ্জিওগ্রাম, বেলুন অক্লুশন ব্যবহার করে রোগ নির্ণয় করে হয়। রোগটি খুবই বিরল।সারার পৃথিবীতে দিশ হাজার্ট শিশু পিছু সাতজনের হওয়ার আশঙ্কা থাকে। হৃদপিণ্ডের একটি জটিল কক্ষে ফুটো। নির্দিষ্ট কোনো কারণ না থাকলে দামানির জেনেটিক ত্রুটি থাকতে পরের। এমনকি কোন সন্তানের সাইট রোগটির থাকলে পরবর্তী অন্যান্য সন্তানদেরও হৃদপিণ্ডের এমন সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে।

এই সফল চিকিৎসার প্রেক্ষিতে সাংবাদিকদের সঙ্গে মিলিত হলেন হাসপাতালের পেডিয়াট্রিক কার্ডিওলজির বিভাগের অভিজ্ঞ চিকিৎসক জয়িতা নন্দী দাস বলেন এই হিকিৎসার পরিষেবায় শিশুদের কার্ডিওলজি জগতে সমগ্র পূর্বাঞ্চলের মাইলফলক। ইনভেসিভ প্রযুক্তিতে emu নতুন ধরণের চিকিৎসা করে আমরা সফল জয়েছির। শিশুটির তারু স্বাভাবিক জীবনে ফিরে গেছে। তবে নিয়মিত আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখার অনুরোধ জানিয়েছি শিশুটির অভিভাবকদের। হাসপাতালের পেডিয়াট্রিক কার্ডিওলজি বিভাগের ক্লিনিক্যাল লিড ও সিনিয়র কনসালটেন্ট ডা: অমিতাভ চট্টোপাধ্যায় বলেন,আমাদের এই সাফল্য আগামীদিনে সকলের জন্য সহজলভ্য ও সাশ্রয়ী স্বাস্হ্য পরিষেবা দেওয়ার অঙ্গীকারকে আরও মজবুত করল।
হাসপাতালের ফ্যাসিলিটি ডিরেক্টর তপনী ঘোষ বলেন, আমরা গর্বিত যে আমাদের তিরিশজনের বেশির বিশেষজ্ঞদের দল নিজেদের মধ্যে সংযোগ রক্ষা করে একটি জটিল চ্যালেঞ্জ জয়ী হয়েছেন । সাত বছরের একটি ২০ কেজির শিশুকে ট্রান্সক্যাথেটার ক্লোজার প্রয়োগে সাইনাস ভেনোসাস এর এস ডি ও অস্বাভাবিক পালমোনারি ভেইন ড্রেনেজের জন্য একটি বিশেষ স্টেন্ট বসিয়ে শিশুটিকে রোগমুক্ত করা হয়েছে। পূর্ব ভারতে এই চিকিৎসার কৃতিত্ব প্রাপ্য একমাত্র হাওড়ার নারায়ণা সুপারস্পেশালিটি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের।
ছবি: রাজেন বিশ্বাস