সুর মঞ্জুষা সাংস্কৃতিক সংস্থার ছন্দ সুরে স্বর্ণালী সন্ধ্যা

*****

দিগদর্শন ওয়েব ডেস্ক : ইউরোপীয়ান সমাজে কালচার অর্থের এক ব্যাপকতা আছে। বাংলায় সে অর্থে কালচার ইংরেজি শব্দের কোনো প্রতিশব্দ ছিল না। যদিও কৃষ্টি নামের একটা বিষয় ছিল। যদিও বঙ্কিমচন্দ্রের অনুশীলন শব্দের ব্যবহার ক্রমশ অবলুপ্তি ঘটছিল।আচার্য সুনীতিকুমার ১৯২২ সালে ফ্রান্সে মারাঠি শব্দ সংস্কৃতির সঙ্গে পরিচিত হন। সেই শব্দ খোঁজার অনুরোধ ছিল রবীন্দ্রনাথের। কেননা কালচার শব্দের বাংলা পরিভাষা কৃষ্টি রবীন্দ্রনাথেরও পছন্দ ছিল না। সুনীতি বলেছিলেন সংস্কৃতি ভাবনা জারিত হয় সত্ত্বার নান্দনিক ক্রমোত্তরণে। সেই সংস্কৃতি বাঙালির শিরা উপশিরায় বাহিত হচ্ছে যুগে যুগে।

সুরমঞ্জুষা সাংস্কৃতিক সংস্থার সদস্যরা সেই বাঙালির সাংস্কৃতিক সত্ত্বার বিকাশ ও প্রকাশের তাড়নায় গত শনিবার বিকেলে মিলিত হলেন মধ্য কলকাতার একটি মঞ্চে। সংস্থার সভাপতি দেবপ্রসাদ চক্রবর্তী ও সম্পাদক গোবিন্দ চন্দ্র প্রামাণিকের পরিকল্পনায় সংস্থার শিল্পীরা তাঁদের শিল্পীসত্ত্বার দ্বার উন্মোচন করলেন। অনুষ্ঠানে আকর্ষণীয় উপস্থিতি ছিল বাবুল বোস, গৌতম সুস্মিত, কল্যাণ সেন বরাট প্রমুখ ব্যক্তিত্বের।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *