দিগদর্শন ওয়েব ডেস্ক: প্রতিবাদ—একটি অনিবার্য চিৎকার, শাসকের চোখে চোখ রেখে স্পর্ধার হুঙ্কার। বাধ্য জনগণের অবাধ্যতা রাষ্ট্রের জন্য একটি চিরকালীন মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। রাষ্ট্র চায় সুবোধ বালক, শান্ত প্রজা। কিন্তু ইতিহাসের প্রতিটি মোড়ে দেখা যায়, মানুষের আন্দোলনেই গড়ে উঠেছে নতুন ইতিহাসের নতুন ভাষা।
বিশ্বের ইতিহাস সাক্ষী রয়েছে এমন অসংখ্য গণআন্দোলনের, যেখানে সাধারণ মানুষই প্রতিরোধের দুর্গ গড়ে ভেঙে দিয়েছে শাসকের গদি । কী সেই ইতিহাস? কীভাবে সাধারণ মানুষের কুচকাওয়াজ বদলে দিয়েছে রাষ্ট্রের পথপরিক্রমা? কেবল কিছুদিন আগেও আমাদের প্রতিবেশী দেশেই দেখেছি আরেকটি গণঅভ্যুত্থানের চিত্র। কিন্তু শাসকের চোখে প্রতিবাদ মানে কী? কেনই বা ক্ষমতার কালো হাত প্রতিবাদের আগুনে বারবার পুড়ে যায়?
রাজ্য থেকে দেশ, এমনকি বিশ্বব্যাপী, শাসকের বিরুদ্ধে জনগণের আন্দোলন হয়েছে একাধিকবার। সেই আগুনে বারবার মুখ পুড়েছে রাষ্ট্রের। প্রতিরোধের ভয়ে শাসক হাতে তুলে নিয়েছে লাঠি, বন্দুক, জলকামান। কিন্তু তবুও, জনগণের আন্দোলনের সামনে কুঁকড়ে গেছে শক্তিশালী শাসক। ইতিহাস সাক্ষী, শাসক আন্দোলন দমনের চেষ্টায় কীভাবে বারবার রক্তাক্ত করেছে এই দীর্ঘ পথ।
আরজি করের ঘটনার পর সমাজের বিভিন্ন স্তরের মানুষ, ছোট থেকে বড়, রাজ্য থেকে দেশ—রাস্তায় নেমেছে, তাদের মিছিলের মধ্যে শাসক খুঁজে পেয়েছে বিরোধী ষড়যন্ত্র। সুপ্রিম কোর্টের রায়ও এসেছে আন্দোলনের পক্ষে। কিন্তু আন্দোলনের ইতিহাস কী বলছে আমাদের? কীভাবে আমাদের দেশে, রাজ্যে বারবার দমন করা হয়েছে জনগণের প্রতিবাদ?
দেখুন, TV9 বাংলার নতুন নিউজ সিরিজ ‘বন্ধ হোক কণ্ঠরোধ’।
২৫ অগাস্ট, রবিবার রাত ১০ টায়।