ঘরোয়া লিফট পরিষেবায় এলিট ব্র্যান্ড এক ঐতিহ্যের প্রতীক

দিগদর্শন ওয়েব ডেস্ক : এলিট নির্মাণকারী সংস্থার সর্বাধুনিক লিফট এখন মিলছে কলকাতাতেও।২০২৫ এ সংস্থা বিদেশে বিশেষ করে আমেরিকা ও কানাডায় রপ্তানি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এলিট এক্স ৩০০ ও এক্স ৩০০ প্লাস ঘরোয়া লিফট এখন দেশের সেরা প্রযুক্তিতে তৈরি। একদিকে নিরাপত্তা, বিলাসবহুল , উন্নত প্রযুক্তি ও টেকসই এর গ্যারেন্টি দেয় বলেই এলিট ব্র্যান্ড লিফট এখন দেশীয় বাজারে প্রথম শ্রেণীতে।

সংস্থার ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও সি ই ও বিমল বাবু জানিয়েছেন দেশের বাজারে এলিভেটরের চাহিদা দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে.।২০৩০ নাগাদ যা সিএজিআরের ৮-৯ শতাংশ দখল করবে। এই বিপুল চাহিদাকে সামাল দিতে ২০৩০ পর্যন্ত আমরা লিফট নির্মাণের বার্ষিক লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছি তিনহাজার। এলিট এক্স ৩০০ ও এক্স ৩০০ মডেল দুটিতে আমরা বিশ্বের সেরা প্রযুক্তিসম্পন্ন হিসেবে উপস্থাপিত করেছি।

এলিট এক্স ৩০০ মডেল লিফটে আমরা সেকেন্ডে এক মিটার গতি দিয়েছি। বিনা ঝাঁকুনিতে চলার জন্য গিয়ারলেস বেল্ট ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। লিফটের ভেতর এলাকা বিস্তৃত করা হয়েছে। লিফটের বডি তৈরিতে সেরা প্রযুক্তি ব্যবহৃত হয়েছে। রয়েছে ম্যাগনেটিক ড্রাইভেন রেলস। গৃহস্থের সুবিধার্থে লিফট রক্ষণাবেক্ষণের খরচও থাকছে নাগালের মধ্যে।

২১ শতাব্দীর চাহিদাকে মনে রেখে নিরাপত্তাজনিত কারণে লিফট প্রযুক্তিতে বাড়ির প্রতিটি তল চিহ্নিতকরণ, নিজস্ব স্ক্রিনসেভার ও অ্যাপ নির্ভর পরিচালন, আঙুলের স্পর্শে আভ্যন্তরীণ সঙ্গীত, ঘোষণা, প্রতিটি তল চিহ্নিতকরণ ব্যবস্থা রাখা হয়েছে ।

এলিট এলিভেটরস এর বৈশিষ্ট্য

২০১৩ সালে তামিলনাড়ুর চেন্নাইতে সংস্থার প্রতিষ্ঠা। সংস্থার সততা ও জার্মানি প্রযুক্তিনির্ভর ও ইটালিয়ান পদ্ধতিতে নিরাপত্তাজনিত ব্যবস্থা এলিট ব্র্যান্ডকের দ্রুত প্রতিষ্ঠায় দিয়েছে।এইমূহূর্তে দেশে পাঁচটি কারখানা ও দুটি আর এন্ড ডি কেন্দ্র রয়েছে চেন্নাইতে। মালয়েশিয়া ও অস্ট্রেলিয়াতে রয়েছে যন্ত্রাংশ সংযুক্তিকরণ কেন্দ্র। এখন এলিট ই সিরিজ মডেলে ই ৫০, ই ২০০ ও ই ৩০০ লিফট মিলছে। এই লিফট সলিউশন নির্মাণ হয়েছে ইতালিতে। সংস্থার নতুন সর্বাধুনিক মডেল এক্স ৩০০। এলিট এলিভেটরস্ এখন রাজ্ভিত্তিক দেশের চল্লিশ কেন্দ্রে মিলছে। বিলাসবহুল নিরাপদ ও মসৃণ গতির জন্য দেশের সেরা পছন্দ এলিট এলিভেটরস।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *