******
দিগদর্শন ওয়েব ডেস্ক : যুগ পাল্টেছে। পাল্টেছে শিক্ষার ধরণ। একটা সময় ছিল ,ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার বা ওকালতি ছিল বাঙালির লক্ষ্য। আর স্বান্তনার পেশা ছিল ব্যাংকের চাকরি। শিক্ষার আঙিনা ছিল বই মুখস্ত করে পাশ করা। চক, ডাস্টার,ব্ল্যাকবোর্ড এখন অতীত।কম্পিউটারের আর ডিজিটাল অ্যাপ এখন শিক্ষার বাহন। ভার্চুয়াল দুনিয়ায় ছাত্রছাত্রীরা এখন নিশ্চিত ভবিষ্যতের লক্ষ্যে পা ফেলছের। কিন্তু ভুল পরিকল্পনায় বেশিরভাগ হচ্ছে লক্ষ্যভ্রষ্ট। শুধু শিক্ষাগত যোগ্যতা নয়, দক্ষতাই এখন প্রধান পুঁজি।
১৯ ৪৭ এ গড়ে ওঠা জেটকিং পেশাদারী শিখরের সংস্থা হিসেবে দেশের ভবিষ্যত প্রজন্মকে দক্ষ করে তোলার কাজ করে চলেছে। সম্প্রতি দক্ষিণ কলকাতার এলগিন রোডের শিক্ষাপ্রাঙ্গনে গত ১৫ বছর ধরে হয়ে আসছে ছাত্রছাত্রীদের মিলন উৎসব ও প্রদর্শনী। এবার হলো সাইবার ম্যানিয়া ২০২৫। এবারের শ্লোগান হ্যাক দি ফিউচার উইথ এ আর্ট। আমন্ত্রিত সাংবাদিকদের শিক্ষাসংস্থার কলকাতা সেন্টারের প্রধান রাজশ্রী চক্রবর্তী জানালেন , এই মুহূর্তে জীবন জীবিকার লড়াইতে শুধু শিক্ষাগত যোগ্যতাই শেষ কথা নয়,দরকার ব্যবহারিক দক্ষতায় দক্ষ হয়ে ওঠা।দেশের সেরা প্রতিষ্ঠান জেটকিং দেয় আত্মবিশ্বাস আর দক্ষতার সুলুক সন্ধান। দেওয়া হয় উপযোগী চাকরির হদিশ। সর্বোচ্চ ২০ লাখ টাকা মাসিক বেতনে দেশে ও দেশের বাইরে পাচ্ছেন চাকরি।

সমাজের প্রান্তিক অঞ্চলের আর্থিকভাবে পিছিয়ে থাকা ছাত্রছাত্রী ন্যূনতম উচ্চমাধ্যমিক পাশ করে এই সংস্থার এ আই সম্বলিত বিভিন্ন শিক্ষাক্রমে নিজেদের দক্ষ বানাতের আর্থিক অসুবিধের অন্তরায় হবে না। সরকারি বৃত্তির সঙ্গে মাসে মাত্র তিনহাজার টাকা ব্যয় করলেই ভবিষ্যত সুরক্ষিত করে দেওয়ার দায় জেটকিংয়ের। সাইবার ম্যানিয়া ২০২৫ এ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছাত্রছাত্রীরা তাঁদের নিজস্ব উদ্ভাবনে ডিজিটাল প্রযুক্তিতে এ আই এর ব্যবহারের দক্ষতা দেখান।
