দিগদর্শন ওয়েব ডেস্ক: সময়টা ছিল ২০০০ সাল। কিংবদন্তি চিকিৎসক দেবী শেঠি পশ্চিমবঙ্গে স্বাস্থ্য পরিষেবায় একটি ইতিবাচক ধারাবাহিকতার স্বপ্ন নিয়ে আর ঠাকুর হাসপাতাল নারায়ণা স্বাস্হ্য গ্রুপের ফ্ল্যাগশিপ হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করেন। অত্যাধুনিক পরিষেবা যেন সাশ্রয়ী হয় সেদিকেই লক্ষ্য রেখে সাধারণের উপকার করাই ছিল উদ্দেশ্য।রায় মূহূর্তে চারটি হাসপাতাল প্রাতিষ্ঠানিক অঙ্গীকার রক্ষা করে চলেছে।একদিনের শিশুর হৃদরোগের চিকিৎসা থেকে আসি উর্ধ মানুষের জটিল অপারেশনে সাফল্য এক নজির সৃষ্টি করেছে। দুই দশকে ৫.২ মিলিয়নের বেশি রোগীর সংস্পর্শে আসা নারায়ণা হাসপাতালে হয়েছে ১৩ বছর বয়সী ছেলের হৃদপিণ্ড প্রতিস্থাপন ,৮৭ বছর বয়সী রোগীর রোবোটিক সার্জারির সাহায্যে হাঁটু প্রতিস্থাপন এবং রোগীর সুস্থ অবস্থায় বাড়ি ফিরে যাওয়া আমাদের চিকিৎসকদের এক যুগান্তকারী সাফল্য। শুধু বাংলার নয়,প্রতিবেশী রাজ্যের রোগীরাও এই সুযোগ পাচ্ছেন। কোভিড পরিস্থিতিও মোকাবিলা করেছে এই হাসপাতাল। ডা: দেবী শেঠির স্বপ্ন পূরণে হাসপাতালের চিকিৎসক সেবিকা ও সকল কর্মীদের যৌথ প্রচেষ্টা উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ রচনা করেছে।